ব্রেকিং:
হামাসের নতুন প্রধানের নাম ঘোষণা পুলিশের নতুন আইজিপি মো. ময়নুল ইসলাম ড. ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত শেখ হাসিনাকে আশ্রয় না দেওয়ার ইঙ্গিত যুক্তরাজ্যের জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত দেশজুড়ে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী-এমপিদের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর দেশজুড়ে যেসব কার্যালয়-স্থাপনায় হামলা-ভাঙচুর-আগুন ১৬ বছর পর বাংলাদেশে পুনরায় সংসদীয় গণতন্ত্র চালু হয় এই দিনে প্রতিটি হত্যার বিচার হবে, একটু সময় দিন: সেনাপ্রধান ১১টার মধ্যে শহীদ মিনারে জড়ো হতে বললেন আসিফ মাহমুদ জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বের হলেই ব্যবস্থা আজ থেকে তিন দিনের সাধারণ ছুটি শুরু শহীদ মিনারে স্লোগান দিচ্ছেন রিকশাচালকেরাও শিক্ষামন্ত্রীর বাড়িতে হামলা, গাড়িতে আগুন গণভবনে নিরাপত্তা সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির বৈঠক বসছে আজ আন্দোলনকারীরা চাইলে এখনই বসতে রাজি: প্রধানমন্ত্রী নোয়াখালীতে বাস চাপায় একই পরিবারের তিনজন নিহত মোবাইল নেটওয়ার্কে ফেসবুক বন্ধ, সঙ্গে টেলিগ্রামও জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের গেজেট প্রকাশ পুরো আগস্ট কালো ব্যাচ পরতে হবে শিক্ষক-কর্মচারীদের
  • রোববার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ||

  • ভাদ্র ২৪ ১৪৩১

  • || ০৩ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

আঘাত আসবে এমন আশঙ্কা ছিল: প্রধানমন্ত্রী

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২৫ জুলাই ২০২৪  

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সমৃদ্ধির পথে দেশের অগ্রযাত্রা রুখে দিতে বিএনপি-জামায়াত আঘাত করতে পারে এমন আশঙ্কা আগে থেকেই ছিল।

বুধবার নিজ কার্যালয়ে এডিটরস গিল্ড আয়োজিত মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি-জামায়াত আমাদের নির্বাচন করতে দিতে চায়নি, কিন্তু আমরা নির্বাচন করেছি। গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠন করেছি। তখন থেকেই আমার আশঙ্কা ছিল যে, এরকম একটা আঘাত আসবে।

তিনি আরো বলেন, ২০১৩-১৪ সালের নির্বাচনের আগে ও পরে বিএনপি-জামায়াত চক্র অগ্নিসংযোগ ও হত্যাকাণ্ড চালিয়েছিল। শত শত মানুষ নিহত ও হাজার হাজার লোক আহত হয়েছিল।

শেখ হাসিনা বলেন, শিক্ষার্থীদের কর্মকাণ্ড ও আন্দোলনকে গুরুতর ষড়যন্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে এটা সবার বোধগম্য। তাদের লক্ষ্য ছিল দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করা। আমি এমন কোনো ঘটনা দেখতে চাই না, যা দেশে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি ডেকে আনতে পারে।

আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, স্বার্থান্বেষী মহল দেশের স্বাধীনতা এবং গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা বিনষ্ট করতে অত্যন্ত আগ্রহী। ছাত্ররা যখন মাঠে ছিল তখন আমি সেনাবাহিনী মোতায়েন করতে চাইনি। ছাত্ররা ঘোষণা করেছিল যে, তারা চলমান নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড জড়িত নয়। তখনই আমরা সেনাবাহিনীকে ডেকেছি।

সরকার প্রধান বলেন, আমি কারফিউ আরোপ করতে চাইনি। কারণ দেশ গত ১৫ বছর ধরে একটি গণতান্ত্রিক পরিবেশের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। যারা দেশের এই ক্ষতি করেছে তাদের প্রতিহত করার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানাই। 

প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, জনগণের কল্যাণ ও জীবিকা নির্বাহের জন্য যেসব স্থাপনা তৈরি করা হয়েছে তারা তা ধ্বংস করে দিয়েছে। এতে জনগণই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হবে। এসব সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ প্রতিহত করার দায়িত্ব জনগণের। সাম্প্রতিক ধ্বংসযজ্ঞের টার্গেট ছিল আওয়ামী লীগ, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব মো. নাঈমুল ইসলাম খান, এডিটরস গিল্ডের সভাপতি মোজাম্মেল হক বাবু, সিনিয়র সাংবাদিক আবেদ খান, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) মহাসচিব দীপ আজাদ প্রমুখ।