ব্রেকিং:
হামাসের নতুন প্রধানের নাম ঘোষণা পুলিশের নতুন আইজিপি মো. ময়নুল ইসলাম ড. ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত শেখ হাসিনাকে আশ্রয় না দেওয়ার ইঙ্গিত যুক্তরাজ্যের জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত দেশজুড়ে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী-এমপিদের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর দেশজুড়ে যেসব কার্যালয়-স্থাপনায় হামলা-ভাঙচুর-আগুন ১৬ বছর পর বাংলাদেশে পুনরায় সংসদীয় গণতন্ত্র চালু হয় এই দিনে প্রতিটি হত্যার বিচার হবে, একটু সময় দিন: সেনাপ্রধান ১১টার মধ্যে শহীদ মিনারে জড়ো হতে বললেন আসিফ মাহমুদ জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বের হলেই ব্যবস্থা আজ থেকে তিন দিনের সাধারণ ছুটি শুরু শহীদ মিনারে স্লোগান দিচ্ছেন রিকশাচালকেরাও শিক্ষামন্ত্রীর বাড়িতে হামলা, গাড়িতে আগুন গণভবনে নিরাপত্তা সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির বৈঠক বসছে আজ আন্দোলনকারীরা চাইলে এখনই বসতে রাজি: প্রধানমন্ত্রী নোয়াখালীতে বাস চাপায় একই পরিবারের তিনজন নিহত মোবাইল নেটওয়ার্কে ফেসবুক বন্ধ, সঙ্গে টেলিগ্রামও জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের গেজেট প্রকাশ পুরো আগস্ট কালো ব্যাচ পরতে হবে শিক্ষক-কর্মচারীদের
  • বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ||

  • আশ্বিন ৪ ১৪৩১

  • || ১৪ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

বাইরে যেমনতেমন এবার ঘরের চাপে ট্রাম্প

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৫ নভেম্বর ২০১৮  

বাইরে তো ছিলই, এবার সংসারেও চাপের মুখে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্প চাইছেন, অবিলম্বে ছেঁটে ফেলা হোক দেশের সহকারী জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে।

এ নিয়ে কয়েক দিন ধরেই প্রেসিডেন্টের ওপর চাপ সৃষ্টি করছিলেন তিনি। কিন্তু গতকাল মোক্ষম বিবৃতি এলো ফার্স্ট লেডির অফিস থেকে। যাতে বলা হয়েছে, মিরা রিকার্ডেল আর হোয়াইট হাউজে কাজ করার যোগ্য নন।

মেলানিয়া হঠাৎ এই নারী উপদেষ্টার ওপর খেপলেন কেন? কোনও ব্যাখ্যা দেয়নি তার অফিস। হোয়াইট হাউজের প্রেস সচিব সারা স্যান্ডার্সও কিছু বলছেন না।

তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হোয়াইট হাউজের একাংশ বলছে, যত কাণ্ড আফ্রিকাতেই! গত মাসে আফ্রিকা সফরে প্রেসিডেন্ট ও ফার্স্ট লেডির সঙ্গে ছিলেন মিরা। তার কাজের ধরন পছন্দ হয়নি বলেই চূড়ান্ত পদক্ষেপ নিতে চাইছেন মেলানিয়া।

শোনা যাচ্ছে, আফ্রিকা সফরে ফার্স্ট লেডির জন্য বরাদ্দ অর্থের পুরোটা তার হাতে তুলে দেননি মিরা!

হোয়াইট হাউজের এক কর্মকর্তার দাবি, সফরসঙ্গী হলেও আফ্রিকায় একবারের জন্যও মেলানিয়ার মুখোমুখি হননি মিরা।

ট্রাম্প প্রশাসনের একাংশ বলছে, ফার্স্ট লেডিরা মাঝেসাঝেই প্রেসিডেন্টের কাজের এখতিয়ারে ঢুকে পড়েন। কিন্তু এমন লিখিতভাবে ক্ষোভ উগরে প্রেসিডেন্টের ওপর সরাসরি চাপ সৃষ্টি এই প্রথম।

আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্পের হয়ে প্রচারে ছিলেন মিরা। চলতি বছরের গোড়ায় তাকে সহকারী হিসেবে হোয়াইট হাউজে নিয়ে আসেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন বল্টন

তবে এখনও চাকরি যায়নি মিরার। গতকাল বিকেল পর্যন্ত নিজের অফিসেই ছিলেন তিনি। হোয়াইট হাউজের এক অনুষ্ঠানেও ছিলেন হাসিমুখে। সেই অনুষ্ঠান শেষ হতেই বিবৃতি পাঠিয়ে বসে ফার্স্ট লেডির অফিস।