ব্রেকিং:
হামাসের নতুন প্রধানের নাম ঘোষণা পুলিশের নতুন আইজিপি মো. ময়নুল ইসলাম ড. ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত শেখ হাসিনাকে আশ্রয় না দেওয়ার ইঙ্গিত যুক্তরাজ্যের জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত দেশজুড়ে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী-এমপিদের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর দেশজুড়ে যেসব কার্যালয়-স্থাপনায় হামলা-ভাঙচুর-আগুন ১৬ বছর পর বাংলাদেশে পুনরায় সংসদীয় গণতন্ত্র চালু হয় এই দিনে প্রতিটি হত্যার বিচার হবে, একটু সময় দিন: সেনাপ্রধান ১১টার মধ্যে শহীদ মিনারে জড়ো হতে বললেন আসিফ মাহমুদ জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বের হলেই ব্যবস্থা আজ থেকে তিন দিনের সাধারণ ছুটি শুরু শহীদ মিনারে স্লোগান দিচ্ছেন রিকশাচালকেরাও শিক্ষামন্ত্রীর বাড়িতে হামলা, গাড়িতে আগুন গণভবনে নিরাপত্তা সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির বৈঠক বসছে আজ আন্দোলনকারীরা চাইলে এখনই বসতে রাজি: প্রধানমন্ত্রী নোয়াখালীতে বাস চাপায় একই পরিবারের তিনজন নিহত মোবাইল নেটওয়ার্কে ফেসবুক বন্ধ, সঙ্গে টেলিগ্রামও জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের গেজেট প্রকাশ পুরো আগস্ট কালো ব্যাচ পরতে হবে শিক্ষক-কর্মচারীদের
  • শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ||

  • আশ্বিন ৫ ১৪৩১

  • || ১৫ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

জানেন কখন কেয়ামত সংঘটিত হবে?

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২২ নভেম্বর ২০১৮  

দুনিয়ার জীবন হল ক্ষণস্থায়ী, অচিরে কিয়ামত হবে এবং এই ক্ষণস্থায়ী দুনিয়া ধ্বংস হয়ে যাবে। ঈমান ও আমল অনুযায়ী মানুষের জন্য জান্নাত ও জাহান্নামের ফয়সালা হবে। প্রত্যেক মুসলিম কিয়ামতে বিশ্বাস রাখে। ঈমানের একটি শর্ত হল অদৃশ্যের প্রতি ঈমান আনা এবং আল্লাহ ও রাসূল (সা) থেকে বর্ণিত সকল বিষয়কে সত্য বলে বিশ্বাস করা।

কোরআনের অসংখ্য আয়াতে ও হাদিসে কেয়ামত ও কেয়ামতের নিদর্শনবলী বর্ণিত হয়েছে। এই নিদর্শনাবলী পাঠে রয়েছে বহুবীধ কল্যান। প্রথমত, হাদিসে বর্ণিত ভবিষ্যৎবাণীগুলো সত্য হতে দেখলে ঈমান দৃঢ় হয়, এবং মন আমলের প্রতি উৎসাহী হয়। দ্বিতীয়ত, ফিতনাকে চেনা সহজ হয় এবং আগত নতুন ফিতনার জন্য মানসিক প্রস্তুতি নেয়া যায়।

কেয়ামতের আগে সবাই মুসলমান হয়ে যাবে কি না, সে সম্পর্কে ইসলামবিষয়ক প্রশ্নোত্তর অনুষ্ঠান ‘আপনার জিজ্ঞাসা’য় অনুষ্ঠানে দর্শকের এক প্রশ্নের জবাব দেন বিশিষ্ট আলেম ড. মুহাম্মদ মতিউল ইসলাম।

তিনি উত্তর দেন- ঈসা (আ.) যখন আসবেন, তখন সারা দুনিয়ায় ইনসাফ কায়েম হবে এবং একপর্যায়ে সব মানুষই মুমিন হয়ে যাবে।

কেয়ামত ওই পর্যন্ত হবে না, যে পর্যন্ত দুনিয়াতে আল্লাহ বলার একজন লোক থাকবে। ওই লোকটি থাকা পর্যন্ত কেয়ামত হবে না। যখন একজন মুসলমানও দুনিয়াতে থাকবে না, তখন দুনিয়ার সবচেয়ে নিকৃষ্ট লোকদের ওপর কেয়ামত সংঘটিত হবে।