ব্রেকিং:
হামাসের নতুন প্রধানের নাম ঘোষণা পুলিশের নতুন আইজিপি মো. ময়নুল ইসলাম ড. ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত শেখ হাসিনাকে আশ্রয় না দেওয়ার ইঙ্গিত যুক্তরাজ্যের জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত দেশজুড়ে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী-এমপিদের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর দেশজুড়ে যেসব কার্যালয়-স্থাপনায় হামলা-ভাঙচুর-আগুন ১৬ বছর পর বাংলাদেশে পুনরায় সংসদীয় গণতন্ত্র চালু হয় এই দিনে প্রতিটি হত্যার বিচার হবে, একটু সময় দিন: সেনাপ্রধান ১১টার মধ্যে শহীদ মিনারে জড়ো হতে বললেন আসিফ মাহমুদ জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বের হলেই ব্যবস্থা আজ থেকে তিন দিনের সাধারণ ছুটি শুরু শহীদ মিনারে স্লোগান দিচ্ছেন রিকশাচালকেরাও শিক্ষামন্ত্রীর বাড়িতে হামলা, গাড়িতে আগুন গণভবনে নিরাপত্তা সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির বৈঠক বসছে আজ আন্দোলনকারীরা চাইলে এখনই বসতে রাজি: প্রধানমন্ত্রী নোয়াখালীতে বাস চাপায় একই পরিবারের তিনজন নিহত মোবাইল নেটওয়ার্কে ফেসবুক বন্ধ, সঙ্গে টেলিগ্রামও জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের গেজেট প্রকাশ পুরো আগস্ট কালো ব্যাচ পরতে হবে শিক্ষক-কর্মচারীদের
  • বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ||

  • আশ্বিন ৪ ১৪৩১

  • || ১৪ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

তথ্য প্রযুক্তির উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৪ নভেম্বর ২০১৮  

বর্তমানে দেশে প্রায় ১৩ কোটি মোবাইল ফোন গ্রাহক ও ছয় কোটি ৭২ লাখ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী আছেন। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের একটি বড় অংশ তথা ৬ কোটি ৩১ লাখ গ্রাহকই তাদের মোবাইল ফোনের মাধ্যমে এটি ব্যবহার করে থাকেন। সার্বিকভাবে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়ন ও বিকাশে নেয়া উদ্যোগগুলোর ফল ইতিমধ্যে আমরা পেতে শুরু করেছি, যা ভবিষ্যতে নিঃসন্দেহে আরও বাড়বে।আশা করা হচ্ছে, দেশে ২০২০ সাল শেষে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেড়ে মোট মোবাইল ব্যবহারকারীর ৪৯ শতাংশে উন্নীত হবে। এই হার ২০১৬ সালের শেষে ছিল প্রায় ২২ শতাংশ।

বর্তমানে  ইন্টারনেটের মাধ্যমেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভর্তির রেজিস্ট্রেশন বা নিবন্ধন যেমন করা যায় তেমনি পরীক্ষার ফলাফলও প্রকাশ হয়। এরকম আরও অনেক কার্যক্রম এখন ডিজিটাল প্রক্রিয়ায় অর্থাৎ অনলাইনে সম্পন্ন করা হয়। সেই রকম উল্লেখযোগ্য দুটি বড় মাপের সেবা কার্যক্রম হল, মোবাইল ব্যাংকিং বা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে লেনদেন এবং অনলাইন ব্যাংকিং। ধীরে ধীরে এই ইন্টারনেট সেবা প্রত্যেকটি খাতেই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে।

ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যেমন রোগের চিকিৎসা চলছে তেমনি গ্রামাঞ্চল বা মফস্বলের প্রশাসনিক কার্যক্রমও পরিচালিত হচ্ছে। এমনকি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বা অন্য মন্ত্রীরাও ঢাকায় বসে অনেক সময় প্রকল্প উদ্বোধন করেন, জনসভায়ও তাদের বক্তব্য সরাসরি দেখানো হয়।

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার অভিযাত্রায় সারা দেশে ৫,০০০ ইউনিয়ন ইনফরমেশন সার্ভিস সেন্টার বা ইউনিয়ন তথ্যসেবা কেন্দ্র খোলা হয়েছে। সরকার দেশব্যাপী ৯,০০০ গ্রামীণ ডাকঘর এবং প্রায় ৫০০ উপজেলা ডাকঘরকে ই-সেন্টারে পরিণত করেছে।

এছাড়া  আমাদের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) মন্ত্রণালয় ইতিমধ্যে বিশ্বব্যাংক ও অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগীর সহায়তায় দেশব্যাপী প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে আইসিটি বিষয়ে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির জন্য সর্বাত্মক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। একটি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, প্রযুক্তির ব্যবহারে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজও খুব সহজেই সম্পন্ন করা সম্ভব। আরো সহজ ভাষায় বললে প্রযুক্তি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সহজ থেকেও সহজতর করে দিয়েছে। এই সরকার তথ্য প্রযুক্তি নিয়ে দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করে যাচ্ছে। আর এই দীর্ঘ মেয়াদী কাজ ভবিষ্যতে আরো এমন কিছু নিয়ে আসবে যেটা আমাদেরকে সুন্দর আর সাবলীল জীবন গড়তে সাহায্য করবে।